Help line 01755-660522

Search
হাইপোথাইরডিজম এবং প্রেগন্যান্সি

পিরিয়ড ইরেগুলার হওয়ার পিছনে হরমোনাল ইমব্যালেন্স হাইপোথাইরোডিজম আমাদের দেশের মেয়েদের অতি পরিচিত সমস্যা। দিন দিন হাইপোথাইরোডিজম এর সমস্যা যে হারে বাড়ছে তাতে কনসিভ ও প্রেগেন্যান্সি তে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ব্যাক্তির বয়স ৩০ কিংবা তার বেশি হলে কনসিভ এর সময় ব্যাক্তির হাসিমোটো ডিসিজ থাকলে হাইপোথাইরোডিজম এর সম্ভাবনা থাকে এবং প্রেগন্যান্সিতে হাইপোথাইরোডিজম বেড়ে যায় এছাড়াও আয়োডিন এর অভাব এর কারনে হাইপোথাইরোডিজম আরও মারাত্মকতা ধারণ করে। 

প্রেগন্যান্সিতে হাইপোথাইরোডিজম এর কারনে

# অ্যানিমিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
# ক্লান্তি ও দুর্বল ভাব আরও দিগুন বেড়ে যায়।  
# জয়েন্ট এর ব্যাথা বেড়ে যার ফলে আর্থারাইটিস এর ঝুঁকি বাড়ে।
# আবহাওয়া নরমাল থাকা অবস্থায় ঠান্ডা বেড়ে যায়।
# কনস্টিপেশন এর সমস্যায় ভুগা।
# মাত্রাতিরিক্ত ডিপ্রেশনের দরুন ব্যাক্তি ওজন খুব দ্রুত বৃদ্ধি ও বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি সহ মৃত্যুর সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।

প্রেগন্যান্সিতে ও ব্রেস্টফিডিং এর সময় ব্যাক্তির হাইপোথাইরোডিজম এ আয়োডিন এর প্রয়োজনীয়তা আর বেড়ে যায়। 

প্রেগন্যান্সিতে ব্যাক্তির হাইপোথাইরোডিজম থাকলে ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে লেভোথাইরক্সিন ডোজ এর পরিমান বাড়িয়ে দিতে হয় আবার প্রেগন্যান্সির পরবর্তী সময় লেভোথাইরক্সিন ডোজ এর পরিমান কমিয়ে দিতে হয় কিন্তু অবশ্যই তা হরমোনের নিঃসরন এর উপর ভিত্তি করে  ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ বা বর্জন করতে হবে। 

প্রেগন্যান্ট অবস্থায় হাইপোথাইরোডিজম থেকেও মা সহ সুস্থ বাচ্চা জন্মগ্রহণ অসম্ভব কিছু নয় যদি থাইরয়েড হরমোন নিঃসরন মাএা নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

Most. Nourin Mahfuj
Fitness Nutrition Specialist
 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *