শীত বাড়ার সাথে সাথে করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিজের ইমউনিটি ভালো হলে করোনার ভয়াবহতা কমানো সহজ হয়ে যাবে। অনেকে একবার করেোনা পজিটিভ হয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
করোনা নেগেটিভ হলেও সাময়িক দুর্বলতা বেড়ে গেছে এই দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে কয়েক মাস থেকে বছর লেগে যাবে এই অবস্থায় শরীরের ইমউনিটি বৃদ্ধি করতে খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি ব্যায়াম সমমানের গুরুত্বপূর্ণ।
ইমিউন সিস্টেম বাড়ার সহজ, গুরুত্বপূর্ণ ও অন্যতম উপায় হলো-
১.এক্সারসাইজ করা সেই সাথে
২.ডিটক্সিফাইড করার জন্য ডিটক্স পানি গ্রহন করা।
৩. ভিটামিন- সি জাতীয় খাবার গ্রহন করা।
বর্তমানে নোভেল করোনা ভাইরাস এর বৃদ্ধির সেকেন্ড ওয়েভ চলছে প্রয়োজনের তাগিদে আমাদের ঘরের বাইরে যাওয়া হচ্ছে অনেকেই সেইভাবে হাটা সহ প্রতিদিন অন্যান্য এক্সারসাইজ করছেনা, যারা প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ডিটক্স পানি হিসেবে আদা পানি, জিরা পানি, আপেল সিডার ভিনেগার, হলুদ- আদা সহ গরম পানি, আদা- গোলমরিচ সহ গরম পানি, দারুচিনি সহ গরম পানি গ্রহন করছেন তাদের যদি নিয়মিত এক্সারসাইজ করা সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে এসব ডিটক্সপানি ডিটক্সিফাইড ( শরীরের টক্সিন মুক্ত) করবে কিন্তু সেইভাবে ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করবেনা বরং
*এসিডিটি,
*পেটে জালাপোড়া,
*শরীরের তাপমাত্রা বাড়ানো সহ
*খাবারের রুচি নষ্ট ( ক্ষুধা মন্দা) করতে পারে।
প্রতিদিন এক্সার সাইজ করলে ডিটক্স পানি ইমিউনিটি বাড়াতে দ্রুত সাহায্য করে শারীরিক কোন সমস্যার লক্ষন ছাড়া।
ইমিউনিটি বুস্ট করাটা অতি গুরুত্বপূর্ণ তাই এই মুহূর্তের সহ সবসময়ের জন্য –
১.ফলের তৈরি ডিটক্স পানি ( আপেল, কমলা, তরমুজ,আঙ্গুর অন্যান্য)
২. লেবুর ডিটক্স পানি,
৩. লেবু+ মধু ডিটক্স পানি ( যাদের এসিডিটির সমস্যা আছে), ৪. কালোজিরা ডিটক্স পানি,
৫. মেথি ডিটক্স পানি,
৬. পুদিনা পাতা, ধনে পাতার ডিটক্স পানি
৭. কিচমিচ ডিটক্স পানি ( যাদের কোলেস্ট্ররল মাত্রা বেশি) গ্রহন করা সবচেয়ে উত্তম উপায়।
প্রতিদিন এসব ডিটক্স পানি ঘুম থেক উঠে খালি পেটে কিনবা রাতে খাবারের ১ ঘন্টা পর দিনে ১-২ বার গ্রহন করতে পারেন এর ফলে ইমিউনিটি বাড়বে, রক্তে কোলেস্ট্ররল মাত্রা কমবে এবং ফলের ডিটক্স পানির মাধ্যমে ভিটামিন-সি গ্রহন করা হবে।
বিঃদ্রঃ কিডনি কিংবা মেজর কোন ডিজিজ এর সমস্যা ব্যাতিত সকলের জন্য প্রযোজ্য।
MOST. Nourin Mahfuj
Fitness Nutrition Specialist
Bio-xin Fitness solution