ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করতে কতো কিছুই না ব্যবহার করে থাকি আমরা। কিন্তু অসচেতনতা এবং অভ্যাসজনিত কারণে তার সুফল পাওয়া থেকে অনেক দূরে সরে যাওয়া টা স্বাভাবিক। তাছাড়া ত্বককে সতেজ রাখতে এবং বার্ধক্যের ছাপ দূর করতেও কম চেষ্টা করা হয় না। কারি কারি কসমেটিকস ও ময়েশ্চারাইজার দিয়ে ড্রেসিং টেবিল ভরিয়েও, আয়নায় নিজের ত্বককে ভালো করে দেখার সুযোগ হয় না।
আর প্রতিদিনের ব্যস্ততার মাঝেও সময় স্বল্পতায় ত্বকের যত্ন টাই পরে যায় শেষের তালিকায় যা হয়তো রোজ করাও হয়ে উঠে না। কিন্তু বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস সেইসব ত্বকের কথা ভেবেই নিয়ে এসেছে ‘ময়েশ্চারাইজিং হাইড্রোজেন মিস্ট’। কসমেটিকস ছাড়াই ত্বকের যত্ন এখন থাকবে হাতের মুঠোয়, ছোট্ট এই ডিভাইসটির কয়েকটি স্প্রে- এর মাধ্যমেই।
ময়েশ্চারাইজিং হাইড্রোজেন মিস্ট মূলত মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মাঝে শক্তিশালী হাইড্রোজেন ওয়াটার তৈরি করে। এবং স্প্রে করার সঙ্গে সঙ্গে এর থেকে নির্গত হাইড্রোজেন ওয়াটারের ৫ ন্যানো মিটারেরও সূক্ষ মলিকিউল খুব সহজেই ত্বকের গভীরে গিয়ে, ত্বকে হাইড্রেশন এনে দেয়। অন্যান্য অ্যান্টি অক্সিডেন্টের তুলনায় সূক্ষ হবার কারণে মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মাঝেই ত্বক হাইড্রোজেন ওয়াটারের মলিকিউল গুলিকে শোষণ করে নেয়। যার মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মাঝেই ত্বকে সতেজতা অনুভব করা যায়।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কেন ময়েশ্চারাইজিং হাইড্রোজেন মিস্ট? সাধারণ পানি দিয়ে মুখ ধুলেই তো চলে!
সব কথাই ঠিক কিন্তু সাধারণ পানি দিয়ে আপনি সারাদিনে কতোবারোই বা মুখ ধুতে পারবেন? আর মুখ ধুলেও তার ফলাফল কি যথাযথ পান? কিছুক্ষণ পরেই সেই সতেজতা চলে যায়। আর সাধারণ পানি এবং হাইড্রোজেন ওয়াটারের মধ্যেও রয়েছে অনেক ফারাক।
সাধারণ পানির মলিকিউল ত্বকের পোরস গুলোর চাইতে অনেক বড় হয়। তাই আপনি যতোবারই মুখ ধুয়ে থাকেন না কেন তা ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে না। ত্বকের পোরসের ভেতরে থাকা দূষণও রোধ করতে পারবে না। কিন্তু ময়েশ্চারাইজিং হাইড্রোজেন মিস্ট দ্বারা উৎপন্ন হাইড্রোজেন ওয়াটারের সূক্ষ্ম মলিকিউল ত্বকের পোরসের আকারের চাইতেও ছোট। যা পোরসের ভেতরে সহজেই প্রবেশ করে এবং পোরস ডিপ ক্লিন করে। যার ফলে ত্বকে সতেজতা আসে এবং এর প্রতি স্প্রে ৭২ ঘন্টা অবধি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ রাখে। প্রয়োজন পরবে না বাড়তি ময়েশ্চারাইজিং কসমেটিকস প্রোডাক্টেরও। ঘরের ড্রেসিং টেবিল থাকবে সুন্দর।
শুধুমাত্র এই কারণেই উন্নত বিশ্বের তাক লাগানো এই প্রযুক্তি বাংলাদেশে নিয়ে আসে নি বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস। ময়েশ্চারাইজিং হাইড্রোজেন মিস্ট এর রয়েছে আরোও অনেক উপকারিতা যা দরকার সকল ত্বক প্রেমিকের।
ময়েশ্চারাইজিং হাইড্রোজেন মিস্ট প্রতিদিন ব্যবহারে ত্বকে ব্রণ এবং ব্রণের ব্যাকটেরিয়া দূর হবে। ত্বক থাকবে সতেজ এবং পোরস হবে ডিপ ক্লিন তাই উজ্জ্বলতাও আসবে ত্বকে ভেতর থেকে। ত্বকের ডেড সেলস চলে যাবে। বয়সের ছাপও দূর হবে প্রতিদিন ব্যবহারেই। ত্বকের যত্নে তাই প্রতিদিন ব্যবহার করুন ময়েশ্চারাইজিং হাইড্রোজেন মিস্ট আর ভুলে যান বাড়তি কসমেটিকসকে!
বিস্তারিত জানতে কল করুন 01755660522