স্কিন কেয়ারের সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট স্টেপ হল ফেইস ভালো ভাবে ক্লিন করা। ফেইস এ যে সব ধুলাবালি, অয়েল, জীবাণু থাকে সেগুলো প্রপারলি ক্লিন না করলে নানান রকমের সমস্যার দেখা দিতে পারে। তাছাড়া ফেইস ভালোভাবে ক্লিন না করেই যদি অন্যান্য প্রোডাক্টস ব্যবহার করা হয় তাহলে কোনো কাজেই আসবে না।
নিয়মিত ফেইস ওয়াশ করলেও অনেক সময় না জেনে আমরা কিছু ভুল করে থাকি। যার কারনে হতে পারে একনি ও নানা রকম সমস্যা। অনেকেই হয়তো সেই ভুল গুলোর কথা জানেন না,
স্কিন টাইপ অনুযায়ী ক্লিনজার :
ক্লিনজার সিলেক্ট করার পূর্বে সবার প্রথম খেয়াল করা উচিত নিজের স্কিন টাইপ অনুযায়ী ক্লিনজার ব্যবহার করছেন কিনা। আপনার স্কিন যদি ড্রাই হয়, আর ব্যবহার করেন অয়েলি স্কিনের ক্লিনজার তাহলে সিন্ আরও বেশি ড্রাই হয়ে যাবে। তাই আপনার স্কিন বুঝে প্রোডাক্ট ব্যবহার করুন।
পরিষ্কার হাত :
অনেকেই হাত পরিষ্কার না করেই ময়লা হাত দিয়ে ফেইস ওয়াশ করেন। এতে করে হাতে থাকা ময়লা বা জার্মস ফেইসে একনি ক্রিয়েট করতে পারে।
ডাবল ক্লিনজিং:
অনেক সময় সানস্ক্রিন বা অনেক রকম ময়লা থাকে যা শুধু মাত্র ক্লিনজার ইউস করলে যায়না। তাই ডাবল ক্লিনজিং করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেক্ষেত্রে আপনারা মাইসেলার ওয়াটার বা অয়েল বেইসড ক্লিনজার দিয়ে ক্লিন করে পরে আপনার রেগুলার ফেইস ওয়াশ দিয়ে ক্লিন করলে ফেইস প্রপারলি ক্লিন হয়ে যাবে।
বাইরে থেকে এসে ফেইস ক্লিন করা:
বাইরে থেকে এসে অনেক সময় আলসেমি বা টায়ার্ডনেস এর কারনে প্রপারলি মুখ না ধুয়ে ঘুমিয়ে পরা হয়, এতে সারা রাত ধরে ফেইস এ ধুলা বালি ও জীবাণু থেকে যায় যা থেকে পরবর্তীতে একনি বা বিভিন্ন দেখা যায়।
৩০-৬০ সেকেন্ড মেথড :
অনেকেই আলসেমি করে বা সময় সল্পতার কারণে ৩/৪ সেকেন্ড ক্লিনজার এপ্লাই করে ধুয়ে ফেলে। এতে ফেইস ক্লিন হলেও ডিপলি ক্লিন হয়না। কিন্তু ফেইস ওয়াশ করা উচিত কমপক্ষে ৩০ থেকে ৬০ সেকেন্ড ধরে, এতে ইনগ্রিডিয়েন্ট গুলো ভালো ভাবে কাজ করতে পারবে এবং ফেইসও ডিপলি ক্লিন হবে।