ক্ষতিকর রঙ ফর্সাকারী প্রসাধনীকে করে বিদায়, নিরাপদে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ুক বায়োজিনে!

May 24, 2023

উজ্জ্বল ত্বক পেতে কতো কিছুই না করা হয়ে থাকে। কিন্তু কখনোও ভাবা হয়না সস্তা রঙ ফর্সাকারী ক্রিম কিংবা কসমেটিকস আসলে কতোটা ক্ষতি করতে পারে আপনার ত্বকের! দূর্ভাগ্যবশত বাংলাদেশে এমন অনেক প্রসাধনী রয়েছে যেগুলো পারদ, হাইড্রোকুইনোন এবং স্টেরয়েড এর মতো ক্ষতিকর উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়। তাই বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস সম্পূর্ণ নিরাপদ ও প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি নানা ধরণের ত্বক উজ্জ্বলকারী ডার্মো-কসমেটিকস আপনাদের সামনে আনে। যেগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে বিশ্বস্ত সমাধান প্রদান করে।

 

চলুন জেনে নেয়া যাক সস্তা রঙ ফর্সাকারী ক্রিম এবং প্রসাধানীগুলিতে থাকা ক্ষতিকর উপাদানগুলো কতোটা এবং কীভাবে ক্ষতি করে থাকে আমাদের ত্বকের।

 

পারদঃ সস্তা ত্বক ফর্সাকারী ক্রিমগুলিতে প্রায়শই পারদ থাকে। এটি একটি বিষাক্ত ধাতু যা কিডনির ক্ষতি, স্নায়ু রোগ এবং ত্বকের নানান সমস্যা সহ গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। পারদ ভিত্তিক ক্রিমগুলির দীর্ঘায়িত ব্যবহার ত্বকের বিবর্ণতা, ফুসকুড়ি এবং পারদের বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

 

হাইড্রোকুইনোনঃ সস্তা ত্বক ফর্সাকারী ক্রিমগুলির মধ্যে আরেকটি ক্ষতিকর উপাদান হাইড্রোকুইনোনের উপস্থিতি ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়। যদিও এটি সাময়িকভাবে ত্বককে হালকা করতে পারে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের ফলে ত্বকে জ্বালা পোড়া, পাতলা হয়ে যাওয়া এবং ওক্রোনোসিস নামক একটি অবস্থার সম্মুখীন করাতে পারে। যা ত্বকের উপরে কালো এবং ঘন হয়ে আটকে থাকে।

 

স্টেরয়েডঃ কিছু ত্বক ফর্সাকারী প্রসাধনীতে অবৈধভাবে স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়। যার মাধ্যমে ত্বক পাতলা হয়ে যায় এবং ত্বকের প্রচুর পরিমাণে ক্ষতি সাধন করে। স্টেরয়েডের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে ত্বকে অপরিবর্তনীয় ক্ষতি হতে পারে এবং শরীরের প্রাকৃতিক হরমোনের ভারসাম্য ব্যাহত হতে পারে।

 

 

অন্যদিকে বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস প্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা তৈরি বিভিন্ন ডার্মো-কসমেটিকস সরবরাহ করে যা ত্বকের জন্যে নিরাপদ, কার্যকরী এবং বিষাক্ত পদার্থ থেকে মুক্ত। আর নিরাপদে ত্বকে উজ্জ্বলতা আনায়নে বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস বাংলাদেশে সবার শীর্ষে কারণ ।


 

ন্যাচারাল হোয়াইটেনিং এজেন্টসঃ বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালসের ডার্মো-কসমেটিকস গুলিতে যে উপাদানগুলি ব্যবহৃত হয় যেমন- লিকোরিস নির্যাস, কোজিক অ্যাসিড, আরবুটিন এবং ভিটামিন সি। যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে ত্বককে হালকা করবে এবং হাইপারপিগমেন্টেশন কমাবে ক্ষতিকর কোনো ধরণের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই।

 

মৃদু এবং পুষ্টিকর সূত্রঃ বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালসের পণ্যগুলি পুষ্টি ও হাইড্রেশন প্রদানের মাধ্যমে ত্বকে মসৃণতা আনে।  অয়ালোভেরা, শিয়া মাখন এবং বোটানিক্যাল নির্যাসের মতো উপাদানগুলি ত্বককে প্রশমিত এবং মেরামতেও সাহায্য করে। যার ফলে ত্বক হয় কোমল, মোলায়েম ও পুনরুজ্জীবিত।

 

নৈতিকতা এবং আস্তাঃ বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস সর্বদাই নৈতিকতার সঙ্গে চাহিদা মোতাবেক পণ্য সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বায়োজিনের সকল পণ্য ফরেনসিক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায় এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান মেনে চলে। যার ফলে গুণগত মান ও কার্যকারিতা নিশ্চিত হয় সম্পূর্ণরূপে।

 


পার্সোনালাইজড স্কিনকেয়ারঃ বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস বিশ্বাস করে প্রত্যেকের ত্বক অনন্য। ত্বকের ভিন্নতা ভেদে ত্বকের ধরণ, উদ্বেগ এবং লক্ষ্যগুলি মূল্যায়ন করার জন্য ব্যক্তিগত পরামর্শ প্রদান করে। যাতে করে ত্বকের চাহিদা মোতাবেক চিকিৎসা এবং ডার্মো কসমেটিকস নিতে পারে ত্বকের সমস্যায় ভোগা মানুষেরা। যা মাধ্যমে ত্বক ভেদে ফলাফল এবং সন্তুষ্টি নিশ্চিত করা সম্ভবপর হয়ে ওঠে।

 

ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্যে নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেওয়া এবং বিষাক্ত উপাদান থেকে মুক্ত পণ্যগুলিকে বাছাই করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে সস্তা ও ক্ষতিকর প্রসাধনীর বিকল্প বায়োজিন কসমেসিউটিক্যাল। তাই ত্বকের স্বাস্থ্যের সঙ্গে আপস না করেই উজ্জ্বলতা পান বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস এবং এখানকার ডার্মো কসমেটিকস গুলি থেকে। বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালসের প্রথম চাওয়া নিরাপদে থাকুক সকলের ত্বক !


বিস্তারিত জানতে কল করুন 01755660522

Back to top