অস্টিওআর্থারাইটিস, আর্থারাইটিস এর সবচেয়ে সাধারণ অবস্থা, আর্থারাইটিস কে সহজভাবে বাত বলা যায়।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে এর লক্ষন গুলো প্রকাশিত হয়। অস্টিওআর্থারাইটিস এর কার্টিলেজে জলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং কার্টিলেজের প্রোটিন হ্রাস পায়, খাবার তালিকার চাহিদা অনুযায়ী ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার সঠিক ভাবে গ্রহণ না করার কারনে, ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি এবং ক্যালসিয়াম পাইরোফসফেট স্ফটিকগুলি কারটিলেজের ক্ষতি করে যা জয়েন্টগুলিতে ব্যথা, ফোলা, ভঙ্গুরতা, কাঠ্যিনতা, নমনীয়তা বৃদ্ধি করে।
সবচেয়ে বেশি ক্ষত যেটা হয় তা হলো জন্ম থেকেই হরমোনের ব্যাঘাত, যেমন ডায়াবেটিস হয় এর ফলে দেহে প্রচুর পরিমান আয়রন জমে যায় এবং গ্রোথ হরমোন অস্টিও আর্থ্রাইটিসের সাথেও জড়িত।
অস্টিওআর্থারাইটিস এর ঝুঁকি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের বেশি দেখা যায় এছাড়াও-
#অতিরিক্ত ওজন দায়ী
#অতিরিক্ত ভারী জিনিস বহন করলে ( জয়েন্ট এ প্রেসার পরে এমন ভারী কাজ করলে)
#জন্মগত ভাবে জয়েন্টগুলি বা ত্রুটিযুক্ত কার্টিলেজ
#বংশগত কারণে
#হিমোক্রোমাটোসিস এ দেহে আয়রণ এর পরিমান বেশি থাকায় জয়েন্টে ব্যাথা হয়।
অস্টিওআর্থারাইটিস সমস্যা থাকলে প্রতিদিন মেনুতে
-চর্বি যুক্ত মাছ
-দুধ ও দুগ্ধ জাতীয় খাবার
- সবুজ শাক- সবজি বিশেষত ব্রকলি
-গ্রী টি, আদা
- বাদাম জাতীয় খাবার গ্রহণ অবশ্যই করতে হবে এবং পাশাপাশি ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে।
অস্টিওআর্থারাইটিস ডিজেনারেটিভ রোগ সময়ের সাথে সাথে এটা বাড়তে থাকে ফলে ঘুম এর ব্যঘাত ঘটে এবং হতাশা বাড়ে।
অস্টিওআর্থারাইটিস এর প্রতিকার করতে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন।
Writer:
Most. Nourin Mahfuj
Fitness Nutrition Specialist
Bio-xin Fitness Solution