বহুল পরিচিত কিছু কিডনি ডিজিজ ছাড়াও বর্তমানে পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ এর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। যেকোনো ডিজিজ এর পিছনে বংশগত কারণ ছাড়াও আমাদের অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস সহ জীবন যাপন বেশিরভাগ অংশে দায়ী।
পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ এ কিডনিতে ছোট- বড় বিভিন্ন রকম সিস্ট হয় যা আমাদের কিডনির কার্যক্ষমতা ব্যাহত করার পাশাপাশি লিভার, পেনক্রিয়াস, ওভারি, এর সিস্ট এর সম্ভবনা বাড়ায় এবং মারাত্মক ভাবে হার্ট ও ব্রেইনের ডেমেজ করে স্ট্রোক এর ঝুঁকি বাড়ায়।
পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ ৩০-৪০ বছর বয়সে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
# এবডমিন এর সাইজ বড় হয়ে যাওয়া।
# বেক এবং সাইড পেইন।
# হাই প্রেসার (ডাক্তার মেডিসিন সাজেস্ট করলে যদি তা সময় মত রেগুলার গ্রহণ না করেন তবে আপনার কিডিনিতে পলিসিস্টিক সহ কিডনি ডিজিজ এর ঝুঁকি বাড়বে)।
# মারাত্মক পর্যায়ে ইউরিন এর সাথে ব্লাড পাস হবে।
এখনও পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ পুরোপুরি নির্মুল এর কোন চিকিৎসা নেই। ব্যাক্তিকে মেডিসিন ও খাদ্যাভাস ম্যানেজমেন্ট করে চলতে হয়। পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ এর জন্য নিদিষ্ট কোন ডায়ের্ট চার্ট নেই।
# ক্যাফেইন ও ক্যাফেইন জাতীয় খাবার বাদ দেওয়া।
# সল্ট জাতীয় খাবার রেসটিক্টেড করা।
# অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাবার এড়ানো।
# প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা।
# নিয়মিত ব্যায়াম এর মাধ্যমে অতিরিক্ত ওজন কমানো।
# প্রপার উপায়ে নরমাল পানি পান করা। প্রতিবার (১০০-১৫০)মি.লি. পানি গ্রহণ।
# ডাক্তারের এর পরামর্শ অনুযায়ী মেডিসিন গ্রহণ করা। এবং রেগুলার চেকআপ করা।
# ধুমপান, এলকোহল গ্রহণ থেকে বিরত থাকা।
আপনার সচেতনতাই পারে সকল ধরনের রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিহত করতে
Most. Nourin Mahfuj
Fitness Nutrition Specialist
Bio-Xin Fitness Solution